প্যানক্রিয়াটাইটিস সেটা একিউট বা তীব্র এবং ক্রনিক যেটাই হোক না কেন সব অবস্থাতেই জটিল এবং ভয়ঙ্কর একটি রোগ হিসেবে বিবেচনা করে হয়ে থাকে এলোপ্যাথিসহ অন্যান্য প্রায় সব বিসদৃশ চিকিৎসা শাস্ত্রে। কারণ, ইমার্জেন্সি অবস্থায় শুরুতে ব্যাকআপ দিতে পারলেও এই রোগের স্থায়ী সমাধান আজ পর্যন্ত এলোপ্যাথি আবিস্কার করতে পারেনি। আর তাইতো এই রোগের কোন স্থায়ী চিকিৎসা নেই বলে মানুষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিচ্ছে বিসদৃশ প্যাথি চিকিৎসকরা। বছরের পর বছর ভুগতে ভুগতে এক সময় যখন অভিজ্ঞ কোন হোমিও ডাক্তারের চিকিৎসাধীন চলে আসে তখন তাদের ঘুম ভেঙে যায়। তারা বুঝতে পারেন এতোটা সময় পর্যন্ত তারা এই রোগের আদৌ কোন সুচিকিৎসা পাননি।
একসময় যখন প্রপার একটি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেন তখন তারা বুঝতে পারেন, বর্তমান বিশ্বে একমাত্র হোমিওপ্যাথিই হলো প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগের সর্বাধিক উন্নত চিকিৎসা আর হোমিও চিকিৎসকরাই হলেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় মেডিসিন ডক্টর। তবে হ্যা, ইমার্জেন্সি অবস্থায় এলোপ্যাথিক হাসপাতাল এই রোগের একটি তাৎক্ষণিক এবং কার্যকর চিকিৎসা দিতে পারে যদিও রোগটি স্থায়ীভাবে সারাতে পারে না। তাই যেকোন ইমার্জেন্সি কন্ডিশনে আপনি হাসপাতালে এই রোগের চিকিৎসা নিতে পারেন।

প্যানক্রিয়াটাইটিস এর কার্যকর চিকিৎসা
অগ্ন্যাশয়ে হঠাৎ প্রদাহ হলো একটি ইমার্জেন্সি কেইস। এই অবস্থায় যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা শুরু করতে হয়। মনে রাখতে হবে, আইসিইউ-এর ব্যবস্থা রয়েছে, এমন হাসপাতালে রোগীকে ভর্তি করা ভাল। কারণ এ সময়ে হঠাৎই রোগীর বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হতে শুরু করে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আইসিইউ বা সিসিইউ জরুরি।তবে এই রোগ থেকে সেরে উঠতে প্রপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই হলো বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক কার্যকর উপায়। প্যানক্রিয়াটাইটিস এর মতো জটিল প্রকৃতির সমস্যার সুচিকিৎসার জন্য অবশ্যই দক্ষ একজন হোমিও চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করবেন। আশা করি নিরাশ হবেন না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন