কিভাবে অপারেশন ছাড়া গলব্লাডার স্টোন বা পিত্তথলির পাথর অপসারণ করতে হয়? একটা সময় ছিল বিসদৃশ প্যাথির ডাক্তাররা মানুষকে যা বুঝাতো মানুষ তাই বুঝতো। সবকিছু যাচাই বাছাই করার সুযোগ ছিল না। বহু রোগ রয়েছে যেগুলির হোমিওপ্যাথি ছাড়া স্থায়ী কোন চিকিৎসা নেই। তাই বিসদৃশ প্যাথির চিকিৎসকরা সেগুলিকে সার্জারি করে কেটেকুটে ঠিক করার পরামর্শ দিতো। কিন্তু এখন যুগ বদলেছে। মিডিয়া এখন সাধারণ মানুষ ব্যবহার করছে। এরই বদৌলতে মানুষ যেকোন বিষয় যাচাই বাছাই করে সিন্ধান্ত নিতে পারছে, কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া।
অপারেশন ছাড়া পিত্তথলির পাথর দূর করার একটি চমৎকার চিকিৎসা হলো হোমিওপ্যাথি। ব্যক্তিভেদে এবং রোগের তীব্রতাভেদে ভালো হতে কারো সময় কম বেশি লাগতে পারে। তবে ৯৮% কেইসই প্রপার হোমিও চিকিৎসায় ঠিক হয়ে যায়। জটিল ২/১ টি ক্ষেত্রে মাত্র সার্জারি বা অপারেশন করার প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে গণহারে সব রোগীদেরই সার্জারি করে পিত্তথলি কেটে ফেলা দেয়া হচ্ছে। ঠিক সিজারিয়ান ডেলিভারীর মতো। যার দরকার নাই তারও সিজার করা হচ্ছে সরকারী হাসপাতালগুলি ছাড়া।

আগের পোস্টগুলিতে জেনেছেন প্রায় ৮০% রোগী টেরই পায় না যে তাদের পিত্তথলিতে পাথর হয়ে আছে। যখনই সেটা গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে প্রদাহ বা জন্ডিস এবং এর সাথে পিত্তনালীতে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে নানারূপ জটিলতা সৃষ্টি করতে শুরু করলো বা পেটে ব্যথা, বমি, পেটফোলা, বদহজম ইত্যাদি নানা উপসর্গ তৈরি করতে আরম্ভ করলো তখনই লোকজন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাদের গলব্লাডার স্টোন চিহ্নিত করছে।
অপারেশন ছাড়া পিত্তথলির পাথর দূর করার একটি চমৎকার চিকিৎসা হলো হোমিওপ্যাথি। ব্যক্তিভেদে এবং রোগের তীব্রতাভেদে ভালো হতে কারো সময় কম বেশি লাগতে পারে। তবে ৯৮% কেইসই প্রপার হোমিও চিকিৎসায় ঠিক হয়ে যায়। জটিল ২/১ টি ক্ষেত্রে মাত্র সার্জারি বা অপারেশন করার প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে গণহারে সব রোগীদেরই সার্জারি করে পিত্তথলি কেটে ফেলা দেয়া হচ্ছে। ঠিক সিজারিয়ান ডেলিভারীর মতো। যার দরকার নাই তারও সিজার করা হচ্ছে সরকারী হাসপাতালগুলি ছাড়া।

আগের পোস্টগুলিতে জেনেছেন প্রায় ৮০% রোগী টেরই পায় না যে তাদের পিত্তথলিতে পাথর হয়ে আছে। যখনই সেটা গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে প্রদাহ বা জন্ডিস এবং এর সাথে পিত্তনালীতে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে নানারূপ জটিলতা সৃষ্টি করতে শুরু করলো বা পেটে ব্যথা, বমি, পেটফোলা, বদহজম ইত্যাদি নানা উপসর্গ তৈরি করতে আরম্ভ করলো তখনই লোকজন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাদের গলব্লাডার স্টোন চিহ্নিত করছে।
কিন্তু এই সমস্যার সুচিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে সেটা না জানার কারণে অধিকাংশ রোগীরাই এলোপ্যাথিক চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে অপারেশন করে তাদের পিত্তথলি কেটে ফেলে দিচ্ছে। যারা সার্জারি করে গলব্লাডার কেটে ফেলে দেয় তারা অপারেশন বা অস্ত্রোপচারের পর দৃশ্যমান আরোগ্য লাভ করলেও এদের অনেকের মধ্যেই পরবর্তীতে ক্যান্সার, জন্ডিস, বি-ভাইরাস ইত্যাদি সৃষ্টি হতে দেখা যায়। তাছাড়া পেটের সমস্যা প্রায় অধিকাংশ রোগীর তো লেগেই থাকে। তাই সর্বশেষ বিকল্প হিসেবে আপনি হয়তো সার্জারি চিন্তা করতে পারেন যা মাত্র ১%-২% রোগীর ক্ষেত্রে হতে পারে। মনে রাখবেন, অধিকাংশ কেইস প্রপার হোমিও চিকিৎসায় ঠিক হয়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন